করোনা ভাইরাসের লক্ষন:
১.করোনা ভাইরাস সংক্রমণের প্রধান লক্ষণ হলো শ্বাস নিতে কষ্ট হওয়া।
২.এর সঙ্গে সঙ্গে থাকে জ্বর এবং কাশি।
৩.অরগ্যান ফেইলিওর বা দেহের বিভিন্ন প্রত্যঙ্গ বিকল হয়ে যাওয়া।
৪.নিউমোনিয়া হতে পারে ।
বি:দ্র: বিজ্ঞানীরা বলছেন, ভাইরাসটি শরীরে ঢোকার পর সংক্রমণের লক্ষণ দেখা দিতে প্রায় পাঁচ দিন লাগে। প্রথম লক্ষণ হচ্ছে জ্বর। তার পর দেখা দেয় শুকনো কাশি। এক সপ্তাহের মধ্যে দেখা দেয় শ্বাসকষ্ট।
গতমাসে শুনতে পাওয়া গেল করোনা ভাইরাসের কথা। আর এরমধ্যেই গোটা বিশ্বে প্রায় ১০০ জনের প্রাণ নিয়ে নিল এই অজ্ঞাতপরিচয় ভাইরাসটি। কিছু বুঝে ওঠার আগেই মানুষ এই ভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করছে। চীনের ওয়াহান শহরে প্রথম এক ব্যক্তি আক্রান্ত হয়েছিলেন। তারপর চীনের বহু ক্ষেত্রে রাতারাতি ছড়িয়ে পড়ল এই ভাইরাস। মারা গেল চীনের পঞ্চাশের বেশি মানুষ। চীন থেকে এই ভাইরাস ভারতসহ বিশ্বের অন্যান্য দেশেও তার প্রভাব বিস্তার করছে। কলকাতাতে ইতিমধ্যেই দু’জন রোগী এই রোগে আক্রান্ত বলে সন্দেহ করছেন ডাক্তাররা।
কী কী সতর্কতা নেবেন এই ভাইরাসকে মোকাবিলা করার জন্য?
১.শ্বাসকষ্ট, কাশি ও হাঁচি হচ্ছে এমন ব্যক্তির সঙ্গে স্বল্প দূরত্ব বজায় রাখুন।
২.কাঁচা মাংসের বাজারে এ ক’দিন না গেলেই ভাল।
৩.মাংস ও ডিম রান্না করার সময়ে অনেকক্ষণ ধরে ফুটিয়ে নিয়ে তারপর খাবেন।
৪.কমপক্ষে ২০ সেকেন্ড ধরে সাবান দিয়ে হাত ধোবেন ।
১.শ্বাসকষ্ট, কাশি ও হাঁচি হচ্ছে এমন ব্যক্তির সঙ্গে স্বল্প দূরত্ব বজায় রাখুন।
২.কাঁচা মাংসের বাজারে এ ক’দিন না গেলেই ভাল।
৩.মাংস ও ডিম রান্না করার সময়ে অনেকক্ষণ ধরে ফুটিয়ে নিয়ে তারপর খাবেন।
৪.কমপক্ষে ২০ সেকেন্ড ধরে সাবান দিয়ে হাত ধোবেন ।
৫.আপনার যদি শরীরে জ্বর জ্বর ভাব দেখা দেয় বা নিঃশ্বাসের কষ্ট হয়, তাহলে নিজের হাঁচি ও কাশি পেলে মুখ ঢেকে নিন, তাহলে আপনার পাশের ব্যক্তি সুরক্ষিত থাকবে।
৬.যেকোনও প্রকার ঠাণ্ডা পানীয়, আইস ক্রিম, কুলফি, মিল্কশেক, দুধের মিষ্টি খাওয়ার আগে দেখে নেবেন তা ৪৮ ঘণ্টা আগের কিনা। ৪৮ ঘণ্টা বা তার বেশি সময়ের আগে বানানো হলে তা খাবেন না।
৬.যেকোনও প্রকার ঠাণ্ডা পানীয়, আইস ক্রিম, কুলফি, মিল্কশেক, দুধের মিষ্টি খাওয়ার আগে দেখে নেবেন তা ৪৮ ঘণ্টা আগের কিনা। ৪৮ ঘণ্টা বা তার বেশি সময়ের আগে বানানো হলে তা খাবেন না।
৭. লবণ ও পানি ব্যবহার করেও এর থেকে পরিত্রান পাওয়া যায়।
Post a Comment